উলিপুর (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি : ঈদ এলেই ধনী, গরীব সবার বায়না ঈদের নুতন পোশাক। সবাই পোশাক কেনার আশায় দোকানে আসেন। কিন্তু চড়ামূল্যের কারনে অনেকেই নতুন পাশাক কিনতে পাছেন না। ফলে ঈদ আনন্দ থেকে নিম্ম আয়ের মানুষ। উলিপুঊর বিপনি বিতান গুলাত বাহারি পোশাক থাকলেও চড়া দামের কারনে ক্রেতারা ফিরে যাচ্ছেন।
তিস্তা পাড়র সহকারী শিক্ষক শামসুল হক উলিপুর শহর ঈদের কেনাকাটা জন্য এসেছেন। নিমধ্যবত্ত পরিবার। ৪৫০০ টাকা বানাস পয়েছেন। তিনি বলেন, পাঁচ সদস্যর পরিবার সবার জন্য পোশাক কিনতে এসেছিলেন। কিন্তু সাদ আছে সাধ্য নাই। এবার পোশাকের চড়ামূল্যের কারনে বাজট কুলাচ্ছে না। বড় দোকান দাম হাকাছে অনক বেশী। তাই ছোট মার্কেট থেকে শুধু তিন বাঁচার পোশাক কিনেছি। নিজের ও স্ত্রীর জন্য কিছু না কিন ফিরে যাচ্ছি।
গত শনিবার উলিপুর হাজী মার্কেটের সফায়ত ড্রেস ফ্যাশনের মালিক মা.শাহ আলম ভাষ্য, ঈদকে সামন রেখে প্রায় কোটি টাকার পোশাক এনেছি। ভালো বেচা কেনার আশায় কিন্তু প্রতিদিন যে পরিমান বেচা বিক্রি হওয়ার কথা ছিল সেটি হচ্ছে না। দোকান ভর্ত্তি পোশাক কিন্তু ক্রেতা নেই।
কাঁটা কাপড়ের দোকানে বেচা বিক্রি নাই বললেই চলে। তবে তৈরি পোশাকর দোকান কিছু ক্রেতা আসলেও তা প্রত্যাশার তুলনায় একবার কম বলে জানান ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, ক্রেতা আসে পোষাক পছন্দ কের। কিন্তু দাম শুনে চলে যায়। ক্রেতাদের অভিযাগ পোশাকর দাম বেশী। তাদের বাজেটে কুলায় না। বেশী দামে কিনতে গেলে সবার জন্য পোশাক কেনা সম্ভব হচ্ছে না। তাই বিকল্প হিসাব নিম্ম আয়ের মানুষ ভিড় করছেন ফুটপাতের দোকানে।
দত্ত সুপার মার্কটর রেডিমট পোশাক ব্যবসায়ী নাজিমুদ্দলা। তিনি বলেন, দোকানে ক্রেতা এসে পোশাকের দাম শুনেই চলে যাচ্ছে। গত ঈদের ১০ রমজান লাখ টাকা বেচা কিনা করছি। এবার তার অর্ধেকও হচ্ছে না।
Leave a Reply